পোস্টগুলি

WORLD BANK(WB)

ছবি
১৯৪৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর বিশ্ব ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৬ সালের ২৫ জুন থেকে এর কার্যক্রম শুরু হয়। এর সদরদপ্তর USA  এর ওয়াশিংটন ডিসি তে অবস্থিত। এর বর্তমান সদস্য রাষ্ট্র ১৮৯ টি। সর্বশেষ ২০২১ সালে ইকুয়েডর বিশ্ব ব্যাংকের সদস্যপদ লাভ করে। এর বর্তমান এবং ১৪তম প্রেসিডেন্ট জনাব আজয় বাঙ্গা ( MR. AJAY BANGA). বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের মেয়াদ ৫ বছর। বাংলাদেশ ১৯৮০ সালের ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সদস্যপদ লাভ করে। WORLD BANK GROUP মোট ৫টি প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত যথ- 1. IBRD- INTERNATIONAL BANK FOR RECONSTRUCTION AND DEVELOPMENT   2. IDA- INTERNATIONAL DEVELOPMENT ASSOCIATION 3. IFC- INTERNATIONAL FINANCE CORPORATION 4. ICSID- INTERNATIONAL CENTER FOR SETTLEMENT OF INVESTMENT DISPUTES 5. MIGA- MULTILATERAL INVESTMENT GUARANTEE AGENCY ** IBRD- বিশ্বব্যাংক বলতে মূলত IBRD কে বোঝায়। IBRD মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ঋণ প্রদান এবং তাদের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে থাকে। এর মোট সদস্য রাষ্ট্র- ১৮৯। IBRD ১৯৭৮ সাল থেকে প্রতি বছর  WORLD DEVELOPMENT REPORT(WDR) প্রকাশ করে আসছে। ১৯৭৮ সালের প্রথম WORLD DEVELOPMENT REPORT  এর TITL

ICT---Data Communication

                                                                          Data Communication   Data Communication বা তথ্য যোগাযোগ মাধ্যম তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ                    1. ‍Simplex                      2. Half-Duplex                     3. Full-Duplex Simplex: একমুখী যোগাযোগ মাধ্যমকে Simplex বলা হয়। যেমনঃ রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি।এ মাধ্যমে কেবল একপ্রান্ত থেকে রেসপন্স পাওয়া যায়। Half- Duplex : এটি দ্বিমুখী যোগাযোগ মাধ্যম তবে এতে একপ্রান্ত থেকে ডাটা আসার পর সেটি শেষ হওয়ার আগে অন্যপ্রান্ত থেকে ডেটা প্রেরণ করা যায় না অর্থাৎ একপ্রান্ত থেকে আসা ডেটা শেষ হওয়ার পর অন্যপ্রান্ত থেকে ডেটা আসে। যেমনঃ ওয়াকি-টকি Full-Duplex :এটি সম্পূর্ন স্বাধীন দ্বিমুখী যোগাযোগ মাধ্যম অর্থাৎ এ মাধ্যমে একই সাখে ডেটা আসা যাওয়া করতে পারে। যেমনঃ ইন্টারনেট, মোবাইল ইত্যাদি।

না বলা কথা

ছবি
  না বলা কথা প্রেসির দেখা যে আবার পাবো এমনটা কল্পনাও করিনি ! কাল ওর সাথে আবারও দেখা হলো । স্বপ্নে ! স্বপ্ন হলেও যেন সত্য । ওর সাখে দেখা হয়েছে পুরোনো দিনের মতই । যখন ও চলে যাচ্ছিল তখন বেদনায় বুকটা ঘুমের মধ্যেও যে শূন্য হয়ে যাচ্ছিল তা আমি অনুভব করেছিলাম । ওর আসল নাম প্রেসি তবে আমি ওকে পারু নাম দিয়েছিলাম । আমার সবচেয়ে প্রিয় নাম এটি । আমি নিজেও জনসমাজে পার্বতী পারু নামে পরিচিত । গত বর্ষায় প্রেসির সাথে আমার প্রথম দেখা । শুরুতেই মস্তবড় ভুল করে বসলাম । পেছন থেকে দেখেই আমার বন্ধু আসু মনেকরে সজোরে একটা চড় বসিয়ে দিলাম প্রেসির পিঠে । যখন দেখলাম নাক চ্যাপ্টা মেমে সাহেব , এটা আসু নয় তখন পালাবার আপ্রাণ চেষ্টা করেও কোনো লাভ হলো না । আমাদের দেশের বাঙালী বাবুরা ততক্ষণে আমায় ঘিরে ফেলেছে । এখন শুধু অনুমতির পালা । প্রেসি অনুমতি দিলেই বাবুরা আমাকে আলুভর্তা করে ফেলবে । কিন্তু ঘটনা হলো অন্যরকম । প্রেসি নিজেই আমাকে রক্ষা করলো । ”Don’t Worry. It’s not a problem. Please leave him.

ভাষা সৈনিক হালিমা খাতুন

ছবি
 ভাষা সৈনিক হালিমা খাতুন 1. জন্মঃ তিনি ১৯৩৩ সালের ২৫শে আগস্ট বাগেরহাট জেলার সদর থানার বাদেকাড়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 2. শিক্ষাঃ                ** বাদেকাড়াপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়               ** মনমোহনী গার্লস কলেজ               ** পি.সি. কলেজ বাগেরহাট               ** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 3. উচ্চ শিক্ষাঃ               ** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়               ** তিনি ১৯৬৮ সালে  USA এর ইউনিভার্সিটি অব নর্দান কলরোডা থেকে “প্রাথমিক শিক্ষা” বিষয়ে পিএইচডি লাভ করেন। 4. ১৯৫৩ সালে শিক্ষকতার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। তিনি প্রথমে খুলনা করনেশন স্কুল তারপর R. K. গার্লস কলেজ, খুলনা এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিটিউট (IER) বিভাগে যোগদান করেন এবং  ১৯৯৭ সালে  সেখান থেকে অবসর গ্রহণ করেন। 5. তিনি ১৯৫২ সালের ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন। ১৪৪ ধারা ভঙ্গকরে প্রথম যে দলটি বের হয় সেই দলের চার জন সদস্য জুলেখা, নূরী এবং সেতারার সঙ্গে তিনি ছিলেন। 6. ভাষা আন্দোলনে পুলিশের হামলার ছবি তিনি বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে পৌছে দিতেন। 7. তিনি শিল্পকলা একাডেমী কর্তৃক ভাষাসৈনিক সন্

সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

ছবি
  1. ২৬শে জুন ১৮৩৮ সালে চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত কাঁঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। 2. তাঁর উপাধি  ‘ সাহিত্যসম্রাট ’ 3. ‍তিনি কমলাকান্ত ছদ্মনামে লিখতেন। 4.তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ললিতা তথা মানস (১৮৫৬) 5.তাঁর তথা বাংলাসাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস   দুর্গেশনন্দিনি (১৮৬৫) ** তাঁর উপন্যাস     1. দুর্গেশনন্দিনি (১৮৬৫)     2. কপালকুণ্ডলা(১৮৬৬) -রোমান্টিকউপন্যাস     3. মৃনালিনি     4. বিষবৃক্ষ- সামাজিক উপন্যাস     5. কৃষ্ণকান্তের উইল--সামাজিক উপন্যাস     6. রাজসিংহ     7.আনন্দমঠ--ত্রয়ী উপন্যাস     8. দেবীচৌধুরানী---ত্রয়ী উপন্যাস     9. সীতারাম---ত্রয়ী উপন্যাস   10. রজনী   11. ইন্দিরা   12. যুগলাঙ্গুরী   13. চন্দ্রশেখর **প্রবন্ধ          1. লোকরহস্য          2. কমলাকান্তের দপ্তর          3. বিবিধ সমালোচনা          4. সাম্য ( বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেন)          5. কৃষ্ণচরিত্র          6. ধর্মতত্ত্ব অনুশীলন          7. রচনার শিল্পগুন ** পত্রিকা--বঙ্গদর্শন(১৮৭২) **উক্তি       1. ‘ পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ’ --কপালকুণ্ডলা       2. ‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন’ -- কপালকুণ্ডলা Md