পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

না বলা কথা

ছবি
  না বলা কথা প্রেসির দেখা যে আবার পাবো এমনটা কল্পনাও করিনি ! কাল ওর সাথে আবারও দেখা হলো । স্বপ্নে ! স্বপ্ন হলেও যেন সত্য । ওর সাখে দেখা হয়েছে পুরোনো দিনের মতই । যখন ও চলে যাচ্ছিল তখন বেদনায় বুকটা ঘুমের মধ্যেও যে শূন্য হয়ে যাচ্ছিল তা আমি অনুভব করেছিলাম । ওর আসল নাম প্রেসি তবে আমি ওকে পারু নাম দিয়েছিলাম । আমার সবচেয়ে প্রিয় নাম এটি । আমি নিজেও জনসমাজে পার্বতী পারু নামে পরিচিত । গত বর্ষায় প্রেসির সাথে আমার প্রথম দেখা । শুরুতেই মস্তবড় ভুল করে বসলাম । পেছন থেকে দেখেই আমার বন্ধু আসু মনেকরে সজোরে একটা চড় বসিয়ে দিলাম প্রেসির পিঠে । যখন দেখলাম নাক চ্যাপ্টা মেমে সাহেব , এটা আসু নয় তখন পালাবার আপ্রাণ চেষ্টা করেও কোনো লাভ হলো না । আমাদের দেশের বাঙালী বাবুরা ততক্ষণে আমায় ঘিরে ফেলেছে । এখন শুধু অনুমতির পালা । প্রেসি অনুমতি দিলেই বাবুরা আমাকে আলুভর্তা করে ফেলবে । কিন্তু ঘটনা হলো অন্যরকম । প্রেসি নিজেই আমাকে রক্ষা করলো । ”Don’t Worry. It’s not a problem. Please leave him.

ভাষা সৈনিক হালিমা খাতুন

ছবি
 ভাষা সৈনিক হালিমা খাতুন 1. জন্মঃ তিনি ১৯৩৩ সালের ২৫শে আগস্ট বাগেরহাট জেলার সদর থানার বাদেকাড়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 2. শিক্ষাঃ                ** বাদেকাড়াপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়               ** মনমোহনী গার্লস কলেজ               ** পি.সি. কলেজ বাগেরহাট               ** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 3. উচ্চ শিক্ষাঃ               ** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়               ** তিনি ১৯৬৮ সালে  USA এর ইউনিভার্সিটি অব নর্দান কলরোডা থেকে “প্রাথমিক শিক্ষা” বিষয়ে পিএইচডি লাভ করেন। 4. ১৯৫৩ সালে শিক্ষকতার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। তিনি প্রথমে খুলনা করনেশন স্কুল তারপর R. K. গার্লস কলেজ, খুলনা এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিটিউট (IER) বিভাগে যোগদান করেন এবং  ১৯৯৭ সালে  সেখান থেকে অবসর গ্রহণ করেন। 5. তিনি ১৯৫২ সালের ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন। ১৪৪ ধারা ভঙ্গকরে প্রথম যে দলটি বের হয় সেই দলের চার জন সদস্য জুলেখা, নূরী এবং সেতারার সঙ্গে তিনি ছিলেন। 6. ভাষা আন্দোলনে পুলিশের হামলার ছবি তিনি বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে পৌছে দিতেন। 7. তিনি শিল্পকলা একাডেমী কর্তৃক ভাষাসৈনিক সন্

সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

ছবি
  1. ২৬শে জুন ১৮৩৮ সালে চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত কাঁঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। 2. তাঁর উপাধি  ‘ সাহিত্যসম্রাট ’ 3. ‍তিনি কমলাকান্ত ছদ্মনামে লিখতেন। 4.তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ললিতা তথা মানস (১৮৫৬) 5.তাঁর তথা বাংলাসাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস   দুর্গেশনন্দিনি (১৮৬৫) ** তাঁর উপন্যাস     1. দুর্গেশনন্দিনি (১৮৬৫)     2. কপালকুণ্ডলা(১৮৬৬) -রোমান্টিকউপন্যাস     3. মৃনালিনি     4. বিষবৃক্ষ- সামাজিক উপন্যাস     5. কৃষ্ণকান্তের উইল--সামাজিক উপন্যাস     6. রাজসিংহ     7.আনন্দমঠ--ত্রয়ী উপন্যাস     8. দেবীচৌধুরানী---ত্রয়ী উপন্যাস     9. সীতারাম---ত্রয়ী উপন্যাস   10. রজনী   11. ইন্দিরা   12. যুগলাঙ্গুরী   13. চন্দ্রশেখর **প্রবন্ধ          1. লোকরহস্য          2. কমলাকান্তের দপ্তর          3. বিবিধ সমালোচনা          4. সাম্য ( বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেন)          5. কৃষ্ণচরিত্র          6. ধর্মতত্ত্ব অনুশীলন          7. রচনার শিল্পগুন ** পত্রিকা--বঙ্গদর্শন(১৮৭২) **উক্তি       1. ‘ পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ’ --কপালকুণ্ডলা       2. ‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন’ -- কপালকুণ্ডলা Md

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রধান সাহিত্যকর্ম

ছবি
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 1. তিনি ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনিপুর জেলার বীরসিংহে  জন্মগ্রহণ করেন। 2. তাঁর পারিবারিক নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় তবে তিনি স্বাক্ষর করতেন ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা নামে। 3. তাঁর আত্মজীবনী ‘ আত্মচরিত’। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম আত্মজীবনী। 4.তাঁর প্রচেষ্টায় ২৬ জুলাই ১৮৫৬ সালে বিধবা বিবাহ আইন পাস হয়। 5. তিনি বাংলা গদ্যের জনক। 6. তিনি বাংলা সাহিত্যে বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্নের প্রবর্তন করেন। 7. ১৮৪৭ সালে  ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ গ্রন্থের দশম সংস্করনে বিরাম চিহ্নের প্রথম ব্যবহার করেন। 8. তিনি ১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। 9. তাঁর রচিত  ‘প্রভাবতী সম্ভাষন’ বাংলা সাহিত্যের প্রথম শোকগাঁথা। 10.১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ থেকে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। 11. ১৮৪১ সালের ২৯ ডিসেমম্বর তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের হেড পণ্ডিত নিযুক্ত হন। @@ তাঁর অনুবাদ গ্রন্থ              **  বেতাল পঞ্চবিংশতি (১৮৪৭) From  হিন্দি ‘ বেতাল পিচ্চসি’              ** ভ্রান্তি বিলাস From 'Comedy Of Errors' By Shakesoare              ** শকুন্তল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীন এর প্রধান সাহিত্যকর্ম

ছবি
জসীমউদ্দীন ১৯২০ কি ১৯২১ সালের কথা , সমগ্র কোলকাতায় হৈ চৈ পড়ে গিয়েছে দশম শ্রেণী পড়ুয়া   ছেলের কবিতায় ,  আর পাঠ্যপুস্তক কমিটিও ডিগ্রি ক্লাসে পাঠ্যভুক্ত করে ফেললো   কবিতাটি ,  সেই সাথে তিনিও হয়ে গেলেন পৃথিবীর প্রথম সৌভাগ্যবান কবিদের মধ্যে   অন্যতম কবি যিনি নিজের লেখা   কবিতার প্রশ্নোত্তর লিখে ডিগ্রি পাস করেন।এরপর ড.সেন এর উপযুক্ত শিষ্য হিসেবে বাংলার জেলাগুলোর বিশেষভাবে ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ   জেলার মানুষের মুখে পঠিত গীত-পুঁথি সংগ্রহ ও গবেষণা (কাব্য-লোকগাথা) করেন এবং   লোকসংস্কৃতির উপাদান প্রত্যক্ষ করেন। প্রকৃতি উত্সারিত স্বাভাবিক ও মৌলিক লোকজ   ধারাটি তাঁর আগে আর কেউ তেমন সহজভাবে আধুনিক কাব্যধারার সঙ্গে এক করতে   সক্ষম হননি।   তিনি ছিলেন আপদমস্তকে খাঁটি কবি এবং তাঁর অমর সাহিত্যকর্মই কালজয়ী   ইতিহাস।তিনি আমাদের   পল্লীকবি জসীম উদ্দীন । 1. তিনি ১৯০৩ সালের ১লা জানুয়ারী ফরিদপুরের তাম্বুলখানায় জন্মগ্রহণ করেন। 2. তাঁর পিতার নাম মৌলভী আনসার উদ্‌দীন আহমদ এবং তাঁর মাতার নাম আমেনা খাতুন। 3. তাঁর পৈত্রিক নিবাস ফরিদপুরের গোবিন্দপুর। 4. তাঁর বিখ্যাত কাব্য সংকলন সুচয়নী (১৯৬১) 5. তাঁর পূ