‘ই-কার’ এর নিয়ম 1. ‘ইন’ ভাগান্ত শব্দের শেষে ‘তা’ কিংবা ‘ত্ব’ যুক্ত হলে ‘ইন’ এর ‘ন’ লোপ পায় এবং ‘ই-কার’ হয়। যেমনঃ- মন্ত্র+ইন+ত্ব=মন্ত্রিত্ব সহযোগ+ইন+তা=সহযোগিতা দায়+ইন+ত্ব= দায়িত্ব 2. তৎসম শব্দের প্রাতিপাদিক [বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপাদিক বলা হয়] রূপ যদি সমাসবদ্ধ হয় তবে পূর্বের ‘ঈ-কার’ ‘ই’ কারে পরিণত হবে। যেমনঃ মন্ত্রী+সভা=মন্ত্রিসভা প্রানী+বিদ্যা=প্রানিবিদ্যা 3. অর্ধ-তৎসম ও বাংলা শব্দে ‘ই-কার’ হয়। যেমনঃ গিন্নি,বাড়ি,গাড়ি,শাড়ি ইত্যাদি 4. বাংলা ই-প্রত্যয়জাতশব্দ, দেশের নাম ও জাতির নামে ই-কার হয়। যেমনঃ চিন, ইরানি, ইংরেজি, বাঙালি ইত্যাদি 5. সকল বিদেশী শব্দে ই-কার হয়। যেমনঃ গরিব, একাডেমি, হেনরি, লাইব্রেরি ইত্যাদি তবে কোন কিছুর নামে ঈ-কার ব্যবহার করা হলে তার পরিবর্তন
মন্তব্যসমূহ