মুনির চৌধুরী

মুনির চৌধুরী 


মুনির চৌধুরী রচিত ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম নাটক “কবর”।১৯৫৩ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় সাংবাদিক রণেশদাশ গুপ্তের অনুরোধে তিনি এ নাটকটি রচনা করেন।পরে কারাগারের ভিতরেই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। তাঁর অন্যন্য নাটকগুলো হলো-----

১. রক্তাক্ত প্রান্তর(১৯৬২)

২.কবর(১৯৬৬-প্রকা‌শিত)

৩. চিঠি (১৯৬৬)

৪. দণ্ডকারণ্য (১৯৬৬)

৫. পলাশীর ব্যারাক ও অন্যন্য(১৯৬৯)

তাঁর অনুবাদমূলক নাটকগুলো হলো------

১. কেউ কিছু বলতে পারে না(১৯৬৯) From "You never can tell" By G.B. Shaw

২.রূপার কৌটা (১৯৬৯) From "The Silver Box" By John Galsworthy.

৩. মুখরা রমনী বশীকরণ (১৯৭০) From "Taming of the Shrew" By W. Shakespeare.



মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Write a letter to your friends inviting him to your sister’s marriage ceremony

Q. Write a letter to your friends inviting him to your sister’s marriage ceremony. 03.03.2013 586/2 Shenpara,Parbota. Mirpur,Dhaka Dear Prottoy, You will be glad to know that the marriage ceremony of my elder sister comes off on 22 nd March 2013.I can’t even think of passing this happy occasion without your presence. My parents also asked me to invite you. Some of our other friends will also attend the ceremony. So, I would request you to come to our house at last three days earlier. No more today, with best regards to your parents and love to the younger. Your ever Omar Faruk Angel. From Omar Faruk Angel. 698/2 Shenpara, Parbota. Mirpur-14,Dhaka-1216. Bangladesh. To                                  Stamp Atif Jaman Prottoy. C/O Gulshan Jaman 319/7 Gulsahn-2, Gulshan,Dhaka-1216. Bangladesh.                                                                                    Click Here To Download
Read more »

বাংলা বানানে ‘ই-কার‘ এবং ‘ঈ-কার’ এর নিয়ম

  ‘ই-কার’ এর নিয়ম  1. ‘ইন’ ভাগান্ত শব্দের শেষে ‘তা’ কিংবা ‘ত্ব’ যুক্ত হলে ‘ইন’ এর ‘ন’ লোপ পায় এবং ‘ই-কার’ হয়। যেমন‍ঃ-                                       মন্ত্র+ইন+ত্ব=মন্ত্রিত্ব                                       সহযোগ+ইন+তা=সহযোগিতা                                       দায়+ইন+ত্ব= দায়িত্ব  2. তৎসম শব্দের প্রাতিপাদিক [বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপাদিক বলা হয়] রূপ যদি সমাসবদ্ধ হয় তবে পূর্বের ‘ঈ-কার’ ‘ই’ কারে পরিণত হবে। যেমনঃ                                     মন্ত্রী+সভা=মন্ত্রিসভা                                     প্রানী+বিদ্যা=প্রানিবিদ্যা  3. অর্ধ-তৎসম ও বাংলা শব্দে ‘ই-কার’ হয়। যেমনঃ                                                  গিন্নি,বাড়ি,গাড়ি,শাড়ি ইত্যাদি  4. বাংলা ই-প্রত্যয়জাতশব্দ, দেশের নাম ও জাতির নামে ই-কার হয়। যেমনঃ                   চিন, ইরানি, ইংরেজি, বাঙালি ইত্যাদি  5. সকল বিদেশী শব্দে ই-কার হয়। যেমনঃ                   গরিব, একাডেমি, হেনরি, লাইব্রেরি ইত্যাদি   তবে কোন কিছুর নামে ঈ-কার ব্যবহার করা হলে তার পরিবর্তন
Read more »

বাংলায় মধ্য-অ এর উচ্চারণ

 মধ্য-অ  শব্দের মধ্যে অবস্থানরত ‘অ’ কে ‘মধ্য-অ’ বলা হয়। বাংলা উচ্চারণে মধ্য-অ এর নিয়ম সমূহ নিচে প্রদান করা হলঃ    1. মধ্য-অ এর পর  ই/ঈ/উ/ঊ/ঋ-কার/য-ফলা  থাকলে মধ্য-অ এর উচ্চারণ ‘ও’ এর মত হবে। যেমন‍ঃ                                      বিরতি=বিরোতি                                         সমভূমি=সমোভুমি। ইত্যাদি        2. দুই অক্ষর বিশিষ্ট শব্দের মাঝের ‘অ’ ধ্বনির উচ্চারণ ‘ও’ এর মত হবে। যেমনঃ                       কাজল=কাজোল                  মতন=মতোন                       বেতন=বেতোন                   ভিতর=ভিতোর। ইত্যাদি        ** তবে দুই অক্ষর বিশিষ্ট শব্দের শেষ বানানটি যদি ব্যন্ঞ্জনান্ত ‘য়’ হয় তবে মধ্য-অ এর উচ্চারণ ‘ও’ এর মত হবে না। যেমনঃ-                       বিজয়=বিজয়                     দূর্জয়=দুর্জয়                       বিনয়=বিনয়                       হৃদয়=রিদয়। ইত্যাদি   3. মধ্য-অ ধ্বনি যদি ‘হ’ নিহিত ‘অ’ ধ্বনি হয় তবে মধ্য-অ এর উচ্চারণ ‘ও’ এর মত হবে না। যেমনঃ                                    অহমিকা=অহমিকা                                
Read more »