বাংলাদেশ
আমার গর্বের বাংলাদেশ: এক নজরে বাংলাদেশ পরিচিতি
সংক্ষেপে বাংলাদেশের পরিচিতি
1. বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People's
Republic of Bangladesh)
2. বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
3. এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
4. বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
5. এদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৬,৯৭৭ হাজার বর্গমাইল।
7. এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
8. বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৭টি।
9. সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ৬টি,পৌরসভা-৩০৯টি(২০০৮)-বাংলা পিডিয়া ৯ম খণ্ড।
10. এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি,স্থল সীমার দৈর্ঘ্য-২,৪০০বর্গ কি.মি.।
11. বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত-৯২% ও মায়ানমার-৮%।
12. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
13. এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
14. এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ১০৪৪ মার্কিন ডলার।
15. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
16. এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।ছোট-বড় মোট ৮০০টি নদী ও খাল রয়েছে।
17. এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক
গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
18. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- নবম।
19. এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
20. সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
21. উষ্ণতম মাস- এপ্রিল।
22. শীতলতম মাস- এপ্রিল।
23. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
24. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
25. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
26. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
27. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি(মংলা এবং চট্টগ্রাম)
28. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।
29. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯৩ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
30. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা(মেগাসিটি)
31. সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।
32. বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
33. বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
34. বাংলাদেশের বিভাগ-৭টি,জেলা-৬৪টি,উপজেলা-৪৮৩টি, থানা-৫৯৯টি,ইউনিয়ন-৪৪৯৮টি, মৌজা-৫৯৯৯০টি, গ্রাম-৮৭৩৬২টি।
বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
35. বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল > সুবাহ-ই > বাঙলা > পূর্ববঙ্গ > পূর্ব পাকিস্তান > বাংলাদেশ।
36. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান- ২০০৩৪’ থেকে ২৬০৩৮’ উত্তর আক্ষাংশ এবং ৮৮০০১’ থেকে ৯২০৪১’ দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত।
37. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ,
মেঘালয় ও আসাম,
পূর্বে ভারতের আসাম,
ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার,
বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে
বঙ্গোপসাগর।
38. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
39. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
40. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
41. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
42. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
43. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
44. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
45. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
46. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
47. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
48. বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকবর দ্বীপপুঞ্জ।
49. বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
50. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
51. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
52. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
53. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
54. ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
55. মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
56. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
57. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবন ও কক্সবাজার।
58. বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
59. বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা
রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
60. ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
61. বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স্থান
সমূহ
62. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা
গান্ধি।
63. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
64. বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অন্তর্গত।
65. ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয় বস্তু- নিজ ভিটায় বসবাস।
66. তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
67. ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিন বিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
68. বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
69. ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
70. ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র্যাড ক্লিফ কমিশন’ অনুসারে।
71. ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
72. বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
73. বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
74. ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
75. বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি
জেলায়।
76. ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
77. বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
78. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম-JBWF
(Joint Boundary working Groups)
79. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীমান্ত স্থান- ৩টি।
80. তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
81. বাংলাদেশের মাটি ও ভূ-প্রকৃতি
82. বাংলাদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে- এলুমিনিয়াম।
83. বাংলাদেশের মাটিতে যে খনিজ পদার্থের অভাব রয়েছে- দস্তা ও গন্ধক।
84. বাংলাদেশের মাটিকে প্রকৃতি ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তিকরে- ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
85. পীত মাটি পাওয়া যায়- ফরিদপুরে।
86. বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইন্সটিটিউট অবস্থিত- ঢাকায়।
87. হিউমাস মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
88. বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির অনুর্বরতার কারণ- লবণাক্ততা।
89. পাহাড়ি মাটি- অম্ল প্রকৃতির।
90. সবচেয়ে উর্বর মাটি- পলিমাটি বা পলল গঠিত মাটি।
91. ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে- ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
92. বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ- টারশিয়ারী যুগের।
93. প্লাবন সমভূমি থেকে বরেন্দ্র ভূমির উচ্চতা- ৬-১২ মিটার।
94. বরেন্দ্রভূমি বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে।
95. বরেন্দ্র ভূমির মাটির রং- ধূসর ও লাল বর্ণের।
96. সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগের পাহাড়।
97. ভাওয়ালের গড় অঞ্চল- গাজীপুর জেলায় অবস্থিত।
98. মধুপুর অবস্থিত- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।
99. মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং- লালচে ও ধূসর।
100.সমভূমি থেকে মধুপুর ও ভাওয়ালের
গড় অঞ্চলের উচ্চতা- ৩০ মিটার।
101.ঢাকার প্রতিপাদ্য স্থান- চিলির
নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
102. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভূ-প্রকৃতি-
বালুকাময়।
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু
103. বাংলাদেশের আবহাওয়া কেন্দ্র-
৪টি (ঢাকা, কক্সবাজার, পতেঙ্গা,খেপুপাড়া)
104. বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর-
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
105. বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর-
ঢাকার আগার গাঁয়ে অবস্থিত।
106. বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস- ৩৫টি।
107. সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র-
ঢাকার আগার গাঁও অবস্থিত।
108. সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র
প্রতিষ্ঠিত হয়- ২ জানুয়ারি ১৯৯৫সালে।
109. বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের
আঞ্চলিক কেন্দ্র- ২টি।
110. বাংলাদেশ- ক্রান্তীয় জলবায়ু
অঞ্চলের অন্তর্গত।
111. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা-
২৬.৭০ ।
112.এদেশের বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকে-
শীত কালে।
113.বাংলাদেশের জলবায়ু- সম ভাবাপন্ন।
114.বাংলাদেশের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য-
মৌসুমি বায়ু।
115.এদেশে কাল বৈশাখী বৃষ্টিপাত ঝড়ের
কারণ- উত্তর-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু।
116.বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিপাত
হয় না- উত্তর পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে।
117. বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর কমপক্ষে-
১৮ ঘণ্টা পূর্বে বিপদ সংকেত দেয়।
118. SPARSO - ঢাকার আগার গাঁও এ অবস্থিত।
119. SPARSO - প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
120. SPARSO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালে।
121. বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ঋতু- বর্ষাকাল।
122. বাংলাদেশে ঘড়ির কাটা ১ ঘণ্টা
অগ্রগামী করা হয়- ১৯ জুন ২০০৯।
123.১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর বাংলাদেশের
সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাস্কফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল-১
124.২০০৭ সালে ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়
সিডরের পরে সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাক্সফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল- ২।
125.সিডর শব্দের অর্থ- চোখ।
126. আইলা শব্দের অর্থ- ডলফিন বা শুশুক।
127. লায়লা শব্দের অর্থ- মেঘ কালো
চুল।
128. ফিয়ান শব্দের অর্থ- বন্ধু।
129. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন ও
ছোট রাত- ২১ জুন।
130. সবচেয়ে ছোট দিন ও বড় রাত- ২২
ডিসেম্বর।
131. বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
132. বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র
আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
133.আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে-
উপগ্রহ বলে।
134. বাংলাদেশের সর্বশেষ কেন্দ্র-
সিলেটে অবস্থিত।
135. বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি
অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।
136. প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত-
বেতবুনিয়া, গাজীপুর।
137. তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি
কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।
138. মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি
যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক এক্স চেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।
বাংলাদেশের পাহাড়-পর্বত-উপত্যকাসমূহ
139. বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি
হয়েছে- প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায়।
140. বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ গঠিত
হয়- টারশিয়ারী যুগে।
141. বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ- ভাঁজ
বা ভঙ্গিল শ্রেণীর।
142. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়-
গারো পাহাড়।
143. বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের গড়
উচ্চতা- ২০৫০ ফুট।
144. আলু টিলা পাহাড়- খাগড়াছড়িতে
অবস্থিত।
145. লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় অবস্থিত।
146. ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া
পাহাড়ে।
147. কুলাউড়া পাহাড় অবস্থিত- মৌলভীবাজার
জেলায়।
148. চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বাস
করে- মারমা উপজাতি।
149. 'কালা পাহাড়' বা 'পাহাড়ের রাণী' বলা হয়- চিম্বুক পাহাড়কে (৩য় উচ্চতম)।
150. হিন্দুদের তীর্থ স্থানের জন্য
বিখ্যাত- চন্দ্রনাথের পাহাড়।
151. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের
নাম- তাজিংডং বা বিজয় বা মদক মুয়াল।
152. বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ
পর্বত শৃঙ্গ- কেওক্রাডং।
153. কাপ্তাই লেক থেকে প্লাবিত রাঙ্গামাটির
উপত্যকা হল- ভেঙ্গি জালি।
154. সাঙ্গু ভ্যালী অবস্থিত- চট্টগ্রামে।
155. হালদা ভ্যালী অবস্থিত- খাগড়াছড়িতে।
বাংলাদেশের ভৌগলিক প্রতীকী নাম সমূহ
156. বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ বাংলাদেশ।
157. সোনালী আঁশের নাম বাংলাদেশ,
প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জ
158. জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ ,বাংলার ডান্তি নারায়ণগঞ্জ
159. ভাটির দেশ বাংলাদেশ, মসজিদের শহর ঢাকা
160. নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ,
রিক্সার নগরী ঢাকা
161. পৃথিবীর ব-দ্বীপ বাংলাদেশ,
৩৬০ আউলিয়ার আবাস ভূমি
সিলেট
162. দেশের প্রবেশ দ্বার চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-ভারতের প্রবেশ
দ্বার সিলেট
163. দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম,
বাংলার লন্ডন সিলেট
164. বার আউলিয়ার শহর চট্টগ্রাম,
কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
165. চট্টগ্রামের দুঃখ চাক্তাইখাল,
রসের হাঁড়ি খেজুর গুড়
ফরিদপুর
166. বাংলার শস্য ভাণ্ডার বরিশাল,
৫২২তম বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন
167. খাল-বিল-নদী-নালার জেলা ঊরিশাল
পশ্চিম বাহিনীর নদী ডাকাতিয়া নদী
168. বাংলার ভেনিস বরিশাল হিমালয়ের
কন্যা পঞ্চগড়
169. সাগর দ্বীপ ভোলা উত্তর বঙ্গের
প্রবেশ দ্বার বগুড়া
170. সাগর কন্যা কুয়াকাটা পাহাড়-পর্বত
ও রহস্যের লীলা ভূমি বান্দরবন
171. সাগর কন্যা (জেলার ক্ষেত্রে)
পটুয়াখালী
বাংলাদেশের স্থাপত্য নিদর্শন সমূহ
172. বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের
অবস্থান- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণ।
173. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি-
হামিদুর রহমান।
174. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রথম
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়- ২৩ জানুয়ারি ১৯৫২।
175. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্বোধক-
শহীদ শফিউর রহমানের পিতা।
176. শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা
হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।
177. জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- সাভারে।
178. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি-
সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
179. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর
স্থাপন করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
180 জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা
হয়- ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২।
181. জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন-
প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
182. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর উচ্চতা-
১৫০ ফুট।
183. জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ফলক সংখ্যা-
৭টি।
184. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স- মেহেরপুর
জেলায় অবস্থিত।
185. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর
স্থপতি- তানবীর কবির।
186. মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর
স্তম্ভ সংখ্যা- ২৩টি।
187. বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের অবস্থান-
মিরপুর, ঢাকা।
188. বুদ্ধিজীবৗ স্মৃতিসৌধের স্থপতি-
মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি।
189. রাথের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ
অবস্থিত- রায়ের বাজার, ধানমন্ডি।
190. এর স্থপতি- ফরিদউদ্দীন আহমেদ
ও জামি আল শফি।
191. জাগ্যত চৌরঙ্গী অবস্থিত- জয়দেবপুর
চৌরাস্তা, গাজীপুর।
192 জাগ্রত চৌরঙ্গী এর ভাস্কর- আব্দুর
রাজ্জাক।
193 অপরাজেয় বাংলা অবস্থিত- কলাভবন,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
194 এর ভাস্কর- সৈয়দ আব্দুল্লাহ
খালেদ।
195. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে অবস্থিত।
196 স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের
স্থপতি- শামীম শিকদার।
197. শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি- রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
19 8 শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি ভাস্কর-নিতুন
কুণ্ড।
199. 'সংশপ্তক' ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
অবস্থিত।
200. 'সংশপ্তক' ভাস্কর্যটির ভাস্কর- হামিদুজ্জামান
খান।
201. 'স্মারক ভাস্কর্য’ টি- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
অবস্থিত।
202. 'স্মারক ভাস্কর্যটির স্থপতি- মতুর্জা
বশীর।
203. 'মুক্ত বাংলা' ভাস্কর্যটি অবস্থিত- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,
কুষ্টিয়া।
204 'মুক্ত বাংলা' ভাস্কর্যটি ভাস্কর- রশীদ আহমদ।
205. ‘অমর একুশে’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
অবস্থিত।
206. গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার- রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
207. বিজয় ’৭১ এর অবস্থান- বাংলাদেশ কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।
208. বিজয় ’৭১ এর ভাস্কর্য- শ্যামল চৌধুরী।
209. 'যুদ্ধভাসান' ভাস্কর্যটি- কুমিল্লায় অবস্থিত।
210. দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটি-
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
211. দেশের এই সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের
স্থপতি- রবিউল হুসাইন।
212.
'মোদের গরব' ভাস্কর্যটির অবস্থান- বাংলা একাডেমী
চত্বর।
213.
মোদের গরব ভাস্কর্যটি ভাস্কর-
অখিল পাল।
214.
একনজরে স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও স্থপতি এবং অবস্থান
215.
স্থাপত্য/ভাস্কর্য/স্মৃতিসৌধ
অবস্থান স্থপতি/ভাস্কর
216.
জাতীয় স্মৃতিসৌধ-সাভার-সৈয়দ
মাইনুল হোসেন
217.
মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর
তানভীর কবির
218.
অপরাজেয় বাংলা ঢা.বি কলাভবন
সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
219.
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকা মেডিক্যাল
সংলগ্ন হামিদুর রহমান
220.
জাগ্রত চৌরঙ্গী জয়দেবপুর চৌরাস্তা
আব্দুর রাজ্জাক
221.
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ঢা.বি
টিএসসি চত্বর শামীম শিকদার
222.
বিজয় উল্লাস আনোয়ার পাশা ভবন
ঢাবি শামীম শিকদার
223.
স্বাধীনতা সংগ্রাম উুলার রোড,
ঢাবি শামীম শিকদার
224.
সোনার বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়
ময়মনসিংহ শ্যামল চৌধুরী
225.
বিজয় ’৭১ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,
ময়মনসিংহ খন্দকার বদরুল
ইসলাম নান্নু
226.
অংশুমান (জনতার রায়) রংপুর অনীক
রেজা
227.
কমলাপুর রেল স্টেশন কমলাপুর,
ঢাকা বব বুই
228.
তিন নেতার মাজার সোহরাওর্য়াদী
উদ্যানের দক্ষিণে মাসুদ আহমেদ
229.
দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক
230.
দুরন্ত শিশু একাডেমী,
ঢাকা সুলতানুল ইসলাম
231.
সংগ্রাম সোনারগাঁও নারায়ণগঞ্জ
জয়নুল আবেদীন
232.
বিজয় বিহঙ্গ আমতলা, বরিশাল হামিদুজ্জামান ও আমিনুল
হাসান লিটু
233.
স্বাধীনতা ভাষা ইন্সটিটিউট সেগুনবাগিচা,
ঢাকা
234.
রক্ত সোপান রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস
235.
বীরের প্রত্যাবর্তন বাড্ডা,
ঢাকা সুদীপ্ত রায়
236.
প্রত্যাশা ফুলবাড়িয়া,
ঢাকা, মৃণাল হক
237.
প্রতিরোধ মাসদাইর, নারায়ণগঞ্জ মৃণাল হক
238.
চির দুর্জয় রাজারবাগ,
ঢাকা মৃণাল হক
239.
স্বাধীনতার ডাক গগনবাড়ী,
সাভার ইীল উৎপল কর
পাদ টীকা:
240.
গারো ক্যাপিটাল বলা হয়- নেত্রকোনা
জেলার দূর্গাপুর উপজেলাকে।
241.
বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
পালিত হবে- ২০২১ সালে।
242.
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ প্রথম
জেগে ওঠে- ১৯৭০ সালে।
243.
জাফর পয়েন্ট অবস্থিত- খুলনা
জেলায়।
244.
ব্রিটিশ বাংলার ৬৪ শতাংশ এলাকা
নিয়ে গঠিত হয়- বাংলাদেশ।
245.
‘জঙ্গলবাড়ি দুর্গ’ টি- কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
246.
আগুনমুখা- পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা
থানায় অবস্থিত।
247.
‘নয়াগ্রাস্থা ভূ-খণ্ডটি অবস্থিত-
সিলেট সীমান্তে।
248.
জাহাজ মারা- একটি ইউনিয়নের নাম
যা নোয়াখালীতে অবস্থিত।
249.
রূপসী বাংলাদেশ হিসাব ঘোষণা করা
হয়েছে- সোনার গাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে।
250.
‘সোযাচ অব নো গ্রাউন্ড’
খাতটি অবস্থিত- বঙ্গোপসাগরে।
251.
বাংলাদেশ ও ভারতের অমীমাংসিত
সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৬.৫ কি.মি.।
252.
বাংলাদেশ মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য
৫১৩৮ কি.মি.।
253.
বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা ৪৪২৭
কি.মি.।
254.
বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্ত
দৈর্ঘ্য ২৮৩ কি.মি. বা ১৭৬ মাইল।
255.
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য
৭১১ কি.মি.।
256.
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা-
১২ নটিক্যাল মাইল।
257.
১ নটিক্যাল মাইল সমান ১.৮৫৩ কি.মি.।
258.
তিন বিঘা করিডোর- তিস্তা নদীর
তীরে অবস্থিত।
259.
জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় থানা-
বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।
260.
বাংলাদেশের যে স্থান টি ৩০ বছর
পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
261.
‘পদুয়া’ নামক স্থানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার
করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
262. বি.ডি.আর এবং বি.এস.এফ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ
হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।
মন্তব্যসমূহ